Boiraag Publication - বইরাগ পাবলিকেশন

Boiraag Publication - বইরাগ পাবলিকেশনBoiraag Publication - বইরাগ পাবলিকেশনBoiraag Publication - বইরাগ পাবলিকেশন
  • Home
  • বাংলা ইবুক
    • Categories
    • Free eBooks
  • collaborations
  • English e-books
  • e-Magazine
  • Contact & more
    • Contact Us
    • Publish With Us
    • About Us
    • View us on Youtube
    • Announcements
  • More
    • Home
    • বাংলা ইবুক
      • Categories
      • Free eBooks
    • collaborations
    • English e-books
    • e-Magazine
    • Contact & more
      • Contact Us
      • Publish With Us
      • About Us
      • View us on Youtube
      • Announcements

Boiraag Publication - বইরাগ পাবলিকেশন

Boiraag Publication - বইরাগ পাবলিকেশনBoiraag Publication - বইরাগ পাবলিকেশনBoiraag Publication - বইরাগ পাবলিকেশন
  • Home
  • বাংলা ইবুক
    • Categories
    • Free eBooks
  • collaborations
  • English e-books
  • e-Magazine
  • Contact & more
    • Contact Us
    • Publish With Us
    • About Us
    • View us on Youtube
    • Announcements

Detective Sexton Blake- Part I

The reading habits of the British underwent profound changes during the late 19th century. The country was changing,  education was being made available for everyone; the continuous transit of people from the countryside into the industrial towns, and the development of cheaper printing processes resulted in the publication of numerous new periodicals to cater to a growing market that had the money to indulge in the occasional magazine or paper. For the well-off and well-read section of the society, there were publications such as The Strand Magazine, a trend-setting monthly of great influence, probably best remembered now for bringing Sir Arthur Conan Doyle's Sherlock Holmes stories to a wider audience. The success of Holmes resulted in an upsurge of interest in the genre of crime fiction. Many a great imitations made its way to the readers, most of them inferior to Doyle's definitive detective. Soon every periodical worth its salt had its own resident sleuth tracking miscreants through the notorious London fogs, deducting footprints using a large magnifying lens. As the demand from the masses increased, cheap reading material  that reveled in gruesome fiction also made its way into the market. With titles such as "The Wild Boys of London", "Varney the Vampire" and "Sweeney Todd" one also got to read the not-so-refined literary works that reeked of murder, mayhem and blood-letting. The 'bloods', or 'penny dreadful' as they were sometimes called, lost ground eventually and the final nail in their coffin was brought about by Alfred Harmsworth who published The Halfpenny Marvel, designed not only to undercut 'penny bloods' as far as price was concerned but also to provide young readers with more wholesome reading material. The editorial of the first issue, published on 11th November 1893, made his intentions very clear- "The books of this library will contain nothing that is not pure and healthy — nothing that has a tendency other than to elevate; and they will, furthermore, form a healthy contrast to the deleterious rubbish known as the penny dreadful. "The first few issues of "The Halfpenny Marvel" contained run-of-the-mill adventure stories, full of blood, thunder, and daring deeds, but lacking the gothic horror of the notorious bloods. It was in the fifth issue that the editor introduced Sexton Blake, announcing that the 'clever detective' would star in the following week’s story. The first Sexton Blake story was "The Missing Millionaire", written by Harry Blyth (using the pseudonym Hal Meredeth).
As the years passed, Blake’s character experienced various permutations. He was originally created to be similar to earlier the 19th-century detectives but during the late 1890s, Blake’s authors consciously modeled him on Sherlock Holmes.
Sexton Blake adventures were featured in a wide variety of British and international publications (in many languages) from 1893 to 1978, comprising of more than 4,000 stories by some 200 different authors. Blake was also the hero of numerous silent and sound movies, radio serials, and a 1960s ITV television series.
This volume compiles 10 adventures of Sexton Blake, originally published between1908 and 1909, unfortunately it was not possible to get the names of the authors who might have written these stories with surety, so we are not able to add any writer names. 
Hope you will like this book.

Buy From :

  • Google Playbook
  • Kobo

বইঘরে বারুদ - সৌভিক দাস

তিন যুগের তিনটি সমান্তরাল কাহিনি নিয়ে তৈরী হয়েছে এই উপন্যাস। প্রতিটি কাহিনীর কেন্দ্রবিন্দুতে আছে গ্রন্থাগার বা গ্রন্থভাণ্ডার। সমান্তরাল রেখা কখনও পরস্পরকে ছোঁয় না। এই উপন্যাসের বৈশিষ্ট্য এই সমান্তরাল তিন যুগের কাহিনি এক কেন্দ্রবিন্দুতে পরস্পরকে স্পর্শ করেছে— বলাবাহুল্য সেটি কোনও এক গ্রন্থাগার বা জ্ঞানভাণ্ডার।
তবে এই গ্রন্থে শুধু রহস্যকাহিনিই তো নেই, আছে আর্কিমিডিসের যুগান্তকারী আবিষ্কারের কাহিনি, যুদ্ধ জয়ের জন্য বৈজ্ঞানিক কৌশল এবং সেই সঙ্গে তার করুণ মৃত্যুকাহিনি। আছে গণিতজ্ঞ দার্শনিক ইউক্লিড ও এরাটস থেনোসর কথা। আছে জুলিয়াস সিজারের যুদ্ধজয়ের কৌশল। রহস্যকাহিনীর সঙ্গে জুড়ে গেছে এক মনোমুগ্ধকর ঐতিহাসিক উপাখ্যান।
খ্রিস্টপূর্ব প্রায় তিনশত বৎসর পূর্বে, বিংশ শতাব্দীর প্রথম পাদ এবং বর্তমান একবিংশ শতাব্দী এই বিস্তৃত সময়কাল জুড়ে এই কাহিনি। আফ্রো-এশিয় এক দেশ, পাহাড়ে ঘেরা এক বিতর্কিত অঞ্চল এবং কলকাতা—এই তিন স্থানের পটভূমি ব্যাপে গড়ে উঠেছে গ্রন্থের কাহিনি। সমান্তরাল রেখা কখনও এক বিন্দুতে মেশে না, কিন্তু এই গ্রন্থের সমান্তরাল তিনটি কাহিনিই এক কেন্দ্রবিন্দুতে মিলেছে। বলা বাহুল্য, সেটা বইঘর বা গ্রন্থাগার। 

Buy From :

  • Google Playbook
  • Kobo

সঙসপ্তক কাহিনি - প্রবাল দাশগুপ্ত

 আলেক্সিস কিভি (১০ অক্টোবর ১৮৩৪-৩১ ডিসেম্বর ১৮৭২) বেঁচে থাকতে তাঁর শ্রেষ্ঠ বই সঙসপ্তক কাহিনি-র সাফল্য দেখে যাননি। কিভি যে আধুনিক ফিনল্যান্ডের বরেণ্য লেখক এবং জাতীয় চেতনার পথিকৃৎ, একথা বুঝতে অনেক দেরি হয়েছে, এমনকি তাঁর স্বদেশেও। হেলসিঙ্কির রাউতাতিয়েন্তোরি চত্বরে, ফিনিশ জাতীয় নাট্যশালার সামনে, তাঁর মূর্তি বসানো হয় ১৯৩৯ সালে (ভাস্কর: ভ্যাইন্যো আলতোনেন)। বাংলার আগে মোট চৌত্রিশটা ভাষায় কিভির এই উপন্যাসের অনুবাদ বেরিয়েছে, তার মধ্যে এশীয় ভাষা আরবি, চিনে, জাপানি, তুর্কি, ফারসি, হিব্রু। 

এ বইয়ে বুঝি মহাভারতে উল্লিখিত সংশপ্তক বাহিনীর সূত্র ধরে গল্প বলা হচ্ছে? ফিনল্যান্ডের যে সাত ভাই এই অনূদিত উপন্যাসের নায়ক, তাদের সঙ্গে মহাভারতের ওই দৃঢ়সংকল্প সাহসী যোদ্ধাদের কিছু মিল সত্যিই পাওয়া যায়। কিন্তু ঙ আর দন্ত্য স দিয়ে “সঙ-সপ্তক” বানান কেন? বানানটার কাজ হল মনে করিয়ে দেওয়া যে ওই সাতজন তরুণকে ঠাট্টা করবার জন্যে শত্রুরা যে গান বেঁধেছিল তাতে ওদের বলা হয়েছিল সাতটা সঙ। লোকজনের নির্মম হেনস্তা গায়ে মেখে ওরা জীবনযুদ্ধে এমন রণনীতি বেছে নিয়েছিল যাতে বিদ্রুপের জবাব দিতে পারে। শত্রুদের চোখে চোখ রেখেই ওদের সেই অভাবনীয় জয়যাত্রা, যেটার গুণে এই উপন্যাস বিশিষ্ট সার্থকতা অর্জন করেছে। 

মূল বইয়ের নাম ছিল “সাত ভাই”। সে নাম পালটে নেবার কারণ, বাঙালি আবহে “সাত ভাই” শুনলেই চম্পা বা পারুল বোনের কথা মনে পড়ে। নতুন নামকরণে যে মহাভারতের অনুষঙ্গ চলে এসেছে, ভালোই হয়েছে। শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে জীবনযুদ্ধে জিতবার গল্প ফিনল্যান্ডের সাহিত্যসম্রাট আলেক্সিস কিভি যে রীতিতে সাজিয়েছেন তার সঙ্গে ভারতীয় পৌরাণিক ঐতিহ্যের প্রচুর মিল। সঙসপ্তক কাহিনি-তে কাহিনির ভিতরে কাহিনির ছড়াছড়ি। এ বইয়ের কুশীলব সারাক্ষণ পরস্পরকে রূপকথা-লোককথা শোনাচ্ছে। এ ছাড়া কিভির উপন্যাসের আরেকটা পৌরাণিক বৈশিষ্ট্য হল বনবাসের গুরুত্ব। বইয়ের সাত নায়ক বছরের পর বছর কাটিয়ে দিচ্ছে অরণ্যে বাস করে। সেই জীবনযাত্রার দরদি চিত্রণের দৌলতে উনিশ শতকের ফিনল্যান্ডের জঙ্গলের আশ্চর্য পরিবেশ পাঠকের আপন হয়ে ওঠে। 

এ গল্পের সঙ্গে বাঙালি পাঠকের কী সম্পর্ক? সঙসপ্তক কাহিনির মূল বিষয় হল, ব্রাত্যরা কীভাবে নিজেদের আত্মসম্মান অটুট রেখেও শিক্ষালাভ করে সমাজের মূলস্রোতে স্বীকৃতি পেতে পারে। হবি তো হ বিশেষ করে ওই ক্ষেত্রটাতেই বাঙালিরা আজ আনকোরা নতুন পরিস্থিতির সম্মুখীন। দারিদ্র্য ও বঞ্চনার ফলে যেসব মানুষ বহু শতাব্দী ধরে শিক্ষার সুযোগ পায়নি, আজ তারা অভূতপূর্ব অনুপাতে ইস্কুল কলেজে যাচ্ছে। নয়া সাক্ষরের অদম্য উৎসাহে ভরা কৌতূহলী চোখে এদিক ওদিক তাকিয়ে জেনে নিচ্ছে কোন পথে চললে পরবর্তী প্রজন্ম এই দুর্দশার শৃঙ্খল কেটে বেরোতে পারবে। বঞ্চিতদের এই অভ্যুত্থানের মুহূর্তে অনেকরকম ভুল বোঝাবুঝিও ঘটতে বাধ্য। সেগুলোর নিরসন করার বিদ্যে রপ্ত করতে হবে সবাইকেই। আমাদের সারা সমাজ জুড়ে এই যে বিরাট মন্থন চলছে, শিক্ষাপ্রাপ্তি আর মর্যাদালাভের দিকে এগিয়ে চলার এই নাটকীয় সময়টাকে পরিষ্কার বুঝতে পারবার জন্যে স্পষ্টতই বাঙালি পাঠকমাত্রেরই সঙসপ্তক কাহিনি পড়া উচিত।

Buy From :

  • Google Playbook
  • Kobo

বধির নিরবধি - আসিফ মেহ্দী

 হঠাৎ করে শুরু হওয়া একটি দিন আসলে দুটি মানুষের জীবন কে কোথায় নিয়ে যেতে পারে? প্রেমের ফাঁদ পাতা এ ভুবনে। লেখকের কলমে ফুটে উঠেছে এক আশ্চর্য স্বাদু কাহিনী যা পড়লে আপনার ঠোঁটের কোণে হাসি ফুটে উঠতে বাধ্য।  


Buy From :

  • Kobo
  • Google Playbook 

আত্মার চুক্তিনামা - তাহমিদ তাজওয়ার খান

সদ্য বাবা হারানাে সাদিক একটি অদ্ভুত বইয়ের সন্ধান পায়। যেমন-তেমন কোন বই নয় বরং সেটি পড়তে হলে পূরণ করা প্রযােজন এক বিশেষ শর্ত। নতুবা কেউ তা খুলতেই পারবে না। 


অতঃপর বইটি খুলতে সক্ষম হলে দেখা দেয় আরও নতুন কিছু শর্ত। সেগুলাে পালনের জন্য করতে হবে একটি চুক্তি। সাধারণ কারও সাথে নয়, চুক্তিনামা স্বাক্ষরিত হতে হবে স্বয়ং শয়তানের সঙ্গে; যা করলে কোনাে মানুষের জীবনই আর আগের মত থাকে না।


এই ভয়ানক বইতে আসলে কী আছে? কী ঐ শর্ত আর কেমন 'সেই চুক্তিনামা? সাদিক কি রাজি হবে? হলে কেমন রূপ নিবে তার পরবর্তী জীবন? এসব নির্ভর করে যার ওপর, সেটিই আত্মার চুক্তিনামা। একটি গ্রন্থ— যা বদলে দেয় মানুষের দুনিয়া....

 Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

পজিটিভ থটস - জান্নাতুল নাঈম পিয়াল

চলছে করোনা মহামারি। গৃহবন্দি আমরা সকলে নিজেদের মতো করে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। সর্বাত্মক চেষ্টা করছি এই বিপদ থেকে মুক্ত হতে। কিন্তু কেউই নিশ্চিতভাবে জানি না, সামনে আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করে আছে। তাই স্বভাবতই অবসাদ্গ্রস্ত হয়ে পড়ছি অনেকে, নিমজ্জিত হচ্ছি হতাশায়। শত চেষ্টা সত্ত্বেও পারছি না মনোবল ধরে রাখতে।

প্রতিদিন সংবাদ দেখে, পড়ে কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ক্রল করতে গিয়ে সম্মুখীন হচ্ছি নানাবিধ বাজে খবরের, যা আমাদেরকে মানসিকভাবে আরো বিপর্যস্ত করে তুলছে। এছাড়া প্রত্যেকের নিজ নিজ জীবনের বিভিন্ন সমস্যা তো রয়েছেই। সব মিলিয়ে এ এক কঠিন দুঃসময়। এ সময়ে আমাদের খুব বেশি করে প্রয়োজন নিজেদের মনকে শান্ত রাখা, ইতিবাচক চিন্তার মাধ্যমে আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠা।

এক্ষেত্রে ইতিবাচক কিছু লেখা হতে পারে বিশেষ সহায়ক। মূলত সেই চিন্তা থেকেই, গত কয়েক মাসের বিভিন্ন সময়ে এমন বিভিন্ন লেখা লিখেছি, যার মাধ্যমে নিজের ইতিবাচক চিন্তাকে অন্যদের সাথে ভাগ করে নেয়া যায়, এবং তার মাধ্যমে অন্যদেরকেও কিছুটা উজ্জীবিত করা যায়। আর সেই লেখাগুলোকেই এবার একত্র করে একটি সংকলনের মতো দাঁড় করানোর চেষ্টা করলাম।

এমনটি মোটেই দাবি করছি না যে এই সংকলনের প্রতিটি লেখাই খুব উঁচুদরের। আমি নেহাতই একজন সাধারণ মানুষ, তাই আমার চিন্তাভাবনা ও তার বহিঃপ্রকাশও নিতান্তই সাধারণ। কিন্তু এই সাধারণ কথামালা পড়েও যদি কেউ মানসিকভাবে কিছুটা শান্তি লাভ করেন বা সমৃদ্ধ হতে পারেন, এই কঠিন সময়ে কিছুটা আনন্দ লাভ করেন, তাহলে আমার এই প্রয়াস সফল হয়েছে বলে ধরে নেব।

আশা করি, সামনে আমাদের জন্য সুদিন অপেক্ষা করছে। আসুন, ভেঙে না পড়ে, প্রস্তুতি নিই সেই সুদিনকে দুহাত বাড়িয়ে বরণ করে নেয়ার।

 Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

চিন্তনে কবিতা - সংহিতা রায়

কবিতা কি? কবিতা লেখার প্রথম দিন থেকেই এই প্রশ্নটিই কবির মনে ঘুরে ফিরে এসেছে - কিন্তু এই প্রশ্নের উত্তর কেউ খুজে পাননি। যদি সর্বজন গ্রাহ্য কোন উত্তর খুজে পাওয়া যেত তাহলে হয়তো কবিতারও মৃত্যু ঘটত, কেননা যে অন্বেষণে কবিতা লেখা সেই অম্বেষণ প্রক্রিয়াও শেষ হত। আসলে, কবিতার পরিচয়, কবিতা এক অবলম্বন। এই অবলম্বনেই জীবনের পথ চলা, কবিতা আমাদের অনুভূতি প্রকাশের অবলম্বন। একটি সম্পৃক্ত চিনির রসের পাত্রে সুতো ঝুলিয়ে রাখলে আস্তে আস্তে সুতোর ওপর জমতে থাকে মিছরির দানা, নানা রূপে। কিছুই ছিল না যা, সেই সুতো নানা আকারে প্রকাশ পায়, এই মিছরির নানা আকারের দানাগুলি প্রত্যক্ষ হয়ে ওঠে। চিনির রসের মত আমাদের মনের মধ্যে যে নানা কল্পনা, যে স্মৃতি, অনুভূতি, সে সবই দানা বেঁধে ওঠে সুতোর ওপর, কবিতা তৈরি হয়ে ওঠে। আমাদের চেতনার গভীরে অথবা অবচেতনে তরলের মত সব ভাবনাই প্রকাশ পায় কবিতা রূপে আমাদের সৃষ্টিতে। আর কবিতার এই হয়ে ওঠার সেতুবন্ধন ঘটে কবি ও পাঠকের, এ এক সম্পৃক্ত বন্ধন। যত তুচ্ছই হোক, কবি ভাবনা প্রভাবিত করে পাঠক ভাবনাকে। পাঠকের মনে কৌতুহল উদ্রেক হয়, এ আমারই কথা। যত তুচ্ছ ভাবনাই হোক, হৃদয়স্পর্শতাতেই কবিতার সার্থকতা।
কবিতায় কিছুই নয় ব্রাত্য, কিছুই নয় বর্জনীয়। সংহিতা রায় যখন লেখেন “আমি শুধু চলতি পথরে কথা/কুড়িয়ে নিয়ে পেরিয়ে অলিগলি” (আশীর্বাদ) পাঠক কৌতুহলী হয়ে ওঠে, এই অলি-গলি তো তারও চেনা, কি অন্বেষণ করছেন কবি? কেন এই পথে হাঁটা? তিনিও সঙ্গী হতে চান কবির। আর কবি শুরু করেন পাঠকের সঙ্গে বাক্যালাপের আবহ তৈরি করতে, তিনি প্ররোচিত করেন তাকে, “তোর দুচোখে রোমাঞ্চে মৌতাত/আজ পেতেছি স্বপ্ন দেখার ফাঁদ” (স্বপ্নঘারে)। আর এভাবেই সংহিতা এগিয়ে গেছেন, তার আবার করে আবিষ্কৃত পৃথিবীকে পাঠকের কাছে উপস্থাপন করতে। পাঠককে সঙ্গী করে নিয়েছেন তার ভ্রমণসঙ্গী হিসেবে। 


Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

অন্ধ প্রহর - রবিন জামান খান

দেশের অন্যতম প্রভাবশালী পরিবারের একমাত্র ছেলেকে ব্ল্যাকমেল করতে গিয়ে নিজেদেরই বিপদ ডেকে আনে দুই যুবক। ঘটনার ক্রমণিকায় তাদের সাথে জড়িয়ে পড়ে আরো অনেকেই। একটি মিথ্যে যেভাবে একাধিক মিথ্যের জন্ম দেয়, ঠিক একইভাবে একটি অপরাধের প্রতিক্রিয়ায় সৃষ্টি হয় আরো অপরাধের। কিছু মানুষের ভুল-ভ্রান্তি, লোভ-লালসা আর অপরাধের বিস্তৃত ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় সৃষ্টি হয় এক জটিল সমীকরণের। যে-সমীকরণের সমাধান নিহিত আছে এক অন্ধ প্রহরে। 


Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

নিখুঁত খুন - অভীক দত্ত

#কাট_১

ঘরের কোণায় ছোট্ট একটা ক্যামেরা। সাত্যকির ল্যাপটপে তখন দূর সম্পর্কের দাদার বক্ষলগ্না হয়ে বিছানা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তার সতীসাধ্বী স্ত্রী। 


#কাট_২

বাইরে কলিং বেলের আওয়াজ। দরজা খুলতেই পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি। লুটিয়ে পড়ল তানিয়া।


#কাট_৩

রাতের কোলকাতা। শুনশান ফ্লাইওভার দিয়ে উড়ে যাচ্ছে কতগুলো রেস করা বাইক। মাদকাসক্ত চালকদের ব্যারিকেড করে থামালেন অফিসার উপমন্যু। একেকটা বাইকের দাম সাড়ে তিন লাখ। কোথা থেকে আসে এত টাকা ? 


#কাট_৪

পুষ্পেন্দু আর সাত্যকি, ড্রাগের নেশায় আক্রান্ত দুই বন্ধু ভর্তি হল রিহ্যাবে। পূর্ণেন্দু স্যারের তত্ত্বাবধানে শুরু হয় তাদের ফিরে আসার লড়াই। কতটা মুক্ত হতে পারল তারা? কীভাবে তারা বেরিয়ে এল লাল-নীল মায়াবী রাতের হাতছানি এড়িয়ে ? 


#কাট_৫

বিভিন্ন সূত্র থেকে আসা তথ্যগুলো যাচাই করতে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলেন উপমন্যু। আজকাল অপরাধ জগতের  কার্বন-ডাই-অক্সাইডে ফুসফুসটা অকেজো বলে মনে হয়। মনে পড়ে তাতানের কথা। পিয়ালীর কথা। 


নিজের বিবাহিত স্ত্রী'কে অন্য পুরুষের আদর খেতে দেখলে কেমন অনুভূতি হয় স্বামীর? কে খুন করল তানিয়াকে ? তানিয়ার খুনের সময় তার বাবা-মা'ই বা বেড়াতে গেল কেন ? দুঁদে পুলিশ অফিসার উপমন্যু কেনই বা বস্তির ঘরে মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন ? দুই বন্ধুর রিহ্যাবে থাকাকালীন পূর্ণেন্দু স্যারের ভূমিকা কী ছিল ? কেমন সম্পর্ক ছিল পূর্ণেন্দু আর তানিয়ার মধ্যে ? কীভাবে রহস্যের জাল কেটে আসল অপরাধীকে সনাক্ত করলেন উপমন্যু ? 


Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

দিন শেষে - রবিন জামান খান

দেশের অন্যতম প্রভাবশালী এক গডফাদারের প্রধান সহকারী আহত অবস্থায় মারা যায় ডাক্তার তুলির তত্বাবধানে। তার মৃত্যুর সাথে সাথে অপরাধ জগত থেকে শুরু করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার একাধিক দল সক্রিয় হয়ে ওঠে ডাক্তারকে নিজেদের করায়ত্ব করতে। প্রাণ বাঁচাতে ডাক্তার তুলিকে সাহায্য গ্রহণ করতে হয় অচেনা একজন মানুষের কাছ থেকে। দুজনে মিলে নিজেদের রক্ষা করতে গিয়ে ঢুকে পড়ে অপরাধ জগতের অন্দর মহলে। একটি মৃত্যুকে ঘিরে আবর্তিত হওয়া তিনজন মানুষ; একজন ডাক্তার, এক খুনি আর একজন পুলিশ অফিসার। আবর্তনের কেন্দ্রবিন্দুতে সক্রিয় ক্ষমতা, লোভ, প্রতিহিংসা আর বিশ্বাসঘাতকতা মানুষগুলোকে ঠেলে দেয় পরিশিষ্ট পরিণতির দিকে।  


Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

আরোহী - রবিন জামান খান

অত্যন্ত সাধারণ জীপনযাপনে অভ্যস্ত ইফতির জীবন হঠাৎই বদলে যায় এক আকষ্মিক ঘটনায়। সাইকেল চালিয়ে বাসা থেকে অফিসে যাবার পথে সে সাক্ষি হয়ে যায় এক ভয়ঙ্কর অপরাধের। নিজের করণীয় ঠিক করার আগেই ঘটনার ঘনঘটায় জড়িয়ে পড়ে সে। একদিকে নষ্ট রাজনীতির ক্ষমতায় মদদপুষ্ট ক্ষমতাবান প্রতিপক্ষ, অন্যদিকে নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তাহীনতার মনস্তাত্তিক দ্ব›দ্ব। এমন অবস্থায় সবকিছু নির্ভর করছে একজন সাধারণ সাইকেল আরোহীর ব্রেক, পেডাল আর গতির ওপরে। আরোহীর আসনে আপনাকে স্বাগতম।  


Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

Short & Curly : Jaideep Gupta

A dainty aperitif presented by veteran hotelier Jaideep Gupta in his book 'Short & Curly'. An anthology of nine anecdotal, sometimes funny, sometimes deeply moving stories from his erstwhile hospitality days. And four fictional short stories, some touching history, some a bit supernatural wraps up this small book. Without going onto individual stories, it suffices to say each story reveals author's humorous but keen observation of human nature. Be it his encounter with a hawker in train, or the celebrity writer La Pierre. Every story is sure to bring a speck of smile on the lips of reader. This curly stories range from episodes from Maratha warrior king Shivaji to somewhat ghostly offering from a departed lover. Jaideep's style of writing is never boring, it's bubbly in style and full of joi vivre.


Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

অলাতশান্তি : শ্যামল ভট্টাচার্য

আগে মহাকাব্য লেখা হতো, বিরাট সেই মহাকাব্যের কাল ও স্থানগত প্রেক্ষাপট। সময় এবং ভঙ্গিমা বদলেছে। আজ মহাকাব্য পরিণত হয়েছে উপন্যাসে। এটিও সেরকম এক প্রচেষ্টা! এই উপন্যাসটি পাঠের এক মনোগত প্রস্তুতি প্রয়োজন। প্রথম অধ্যায় অর্থাৎ অথাতো ভিক্ষুককথা আসলে ভারতের মহাযানি থেকে হীনযানি বৌদ্ধধর্মে প্রত্যাবর্তন। এর সঙ্গে টিকে থাকবে তান্ত্রিক বজ্রযান যা প্রায় প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেতে চলেছিলো তখন। এরপরের অধ্যায়ে অর্থাৎ অথাতো তৃতীয় পথ-এ এই মহাযান এবং সংশ্লিষ্ট বজ্রযান তান্ত্রিকতার সপক্ষে আসবেন আচার্য নাগার্জুন। তিনি এক বিরাট বিনির্মাণ চান। ফলে প্রাতিষ্ঠানিক হীনযানিদের সঙ্গে তাঁর বাচিক লড়াই। নাগার্জুনের এই লড়াইটাই সমগ্র ভারতবর্ষীয় দর্শনগত ভাবের পরিশুদ্ধি। সবকিছুই যে প্রতীত্যসমুৎপাদ তথা পারস্পরিক সাপেক্ষতা, একটি ছাড়া যে অপরটির অস্তিত্ব নেই, এটাই শূন্যতা।পথ এবং পথিক,গতি এবং স্থিতি,সংসার এবং নির্বাণ যে এই পারস্পরিক সাপেক্ষতার কারণেই স্বভাবশূন্য ও এক, এটাই অদ্বয় শূন্যতার অনুভব। নাগার্জুনের এই উপস্থিতি ছাড়া আজ বেদান্তকে আমরা যেভাবে বুঝি, বৌদ্ধদর্শনকে, তন্ত্রদর্শনকে যেভাবে বুঝি, তা সম্ভব হতো না কখনো। বসুবন্ধু ও অসঙ্গের বিজ্ঞানবাদ ও শঙ্করের কেবলাদ্বৈত, নাগার্জুনের এই ব্যাখ্যাত শূন্যতার আঙ্গিকগত অনুবাদ মাত্র। কাজেই আচার্য শঙ্করের জন্মের আগের প্রেক্ষিত হিসেবে এই দুটি অধ্যায় অনিবার্য মনে হয়েছে। পরের অধ্যায়ে অর্থাৎ অথাতো জন্মবৃত্তান্ত-তে বোঝা যাবে, হীনযান মহাযান কিছুই নেই আর ভারতে, আছে শুধু প্রাতিষ্ঠানিক তান্ত্রিক বজ্রযান আর সেই প্রেক্ষিতে শঙ্করাচার্যের জন্ম। এরপরের অধ্যায় অর্থাৎ অথাতো হননশৈলী-তে শঙ্কর দিগ্বিজয় বর্ণনা যা মূলত শুরু হবে কুমারিল ভট্টের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎকারের পর থেকেই। বড়োই আশ্চর্য সেই সাক্ষাৎকার। গুরুহত্যার দায় ও পাপ স্বীকার করে স্বেচ্ছামৃত্যুর জন্যে তুষানলে প্রবেশ করার মুহূর্তে শঙ্করের সেখানে প্রবেশ। এরপরের অধ্যায় অর্থাৎ অথাতো বিচারবৃত্তান্ত-তে দেখা যাবে আচার্য শঙ্কর, মণ্ডন মিশ্রকে নিজের সিদ্ধান্তে অভিভূত করতে পারলেও, মণ্ডন মিশ্রের স্ত্রী অর্থাৎ উভয় ভারতীদেবীর কাছে তর্কযুদ্ধে আটকে যাচ্ছেন মূলত কামশাস্ত্রের জ্ঞানগত অভাবে। এরপর দিগ্বিজয় অব্যাহত রাখতে শঙ্করের পরকায়া প্রবেশ। সেই শরীর ব্যবহার করে সংসারকামসম্ভোগ। শেষ অধ্যায় অর্থাৎ অথাতো মৃতদেহে প্রবেশ, সেই শরীর ত্যাগ করে নিজের দীক্ষা শরীরে ফিরে যাওয়ার আকুতি ও প্রয়োজনীয়তা নিয়ে, তখন হীনযান, মহাযান, কামনাসিদ্ধ বজ্রযান সবই শঙ্করের কাছে বিজ্ঞানবাদে লোপ পেয়েছে যার উপলব্ধি তাঁর হয়েছিলো মাত্র বারোটি মন্ত্রে রচিত মাণ্ডুক্য উপনিষদের উপরে রচিত আচার্য গৌড়পাদের মাণ্ডুক্যকারিকা পাঠ থেকেই যা পরবর্তী কালে খ্যাত হবে অদ্বৈত বেদান্ত নামে। 

Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

ম্যানহাটনের মায়াকাজল : অমৃতা মুখার্জী

ভিনদেশী মানুষ, ভিনদেশী পরিবেশ, অচেনা ভাষা... অথচ তাদের যন্ত্রণা, তাদের প্রেম, প্রত্যাখ্যান, তাদের ক্ষোভ, দুঃখ-হতাশা সব যেন আমাদেরই গহন মনের ক্যাথারসিস। চমকে দেওয়া সমাপ্তি নয়, বরং প্রত্যেকটি গল্প যেন তৃষিত ব্যথিত প্রাণে মরমিয়া করস্পর্শ, এই হচ্ছে চুম্বকে বইটির বিষয় !  

Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

সরষে তিসির খেত : অলোক রায়

সরষে তিসির খেত’ গল্প সংকলনটি প্রকৃতপক্ষেই একটি ছোটগল্পের সংকলন। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিফলন দেখতে পাই প্রায় প্রতিটি গল্পেই। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো লেখকের ন্যারেটিভ টেকনিক – সহজ সরল ভাষায় লেখা একমুখী জটিলতাহীন লেখা, গল্প পাঠ করার পর সেই অসম্পূর্ণতার ছোঁয়া। কিন্তু তার মধ্যেই দেখতে পাই মানব চরিত্র ও মননের জটিল বিশ্লেষণ যা হিউমর এলিমেন্টস – এর সাথে ব্লেন্ড করে উপস্থাপন করা হয়েছে। 

Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

আমাদের ছোটনদী : সুচরিতা ঘোষ

 পেছন ফিরে দেখলে, কৈশোরের দিন গুলিকে মনে হয় অলীক মায়াময় স্বপ্নিল... যেন তারা সব অন্য কোনো এক জীবনের, অন্য কোনো এক জগতের গল্প। উলটো দূরবীনে চোখ রেখেছেন, লেখিকা, আর তাঁর দৃষ্টি সীমায় সেপিয়া রঙের কিশোরীবেলার অলীক গল্প গুলো মূর্ত হয়ে উঠেছে, "আমাদের ছোটনদী"র মায়াময় প্রবাহ ধরে। 

Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

বিশ্ব সৃষ্টির মিথ কথন -প্রথম খন্ড : প্রতিম দাস

মিথ কথনের জগতের সীমা নির্ধারণ করা হয়তো অসম্ভব কিন্তু মানুষ কখনোই সে চেষ্টা বন্ধ করেনি । যে গল্পগুলো এখানে সংকলিত হয়েছে সেগুলি সেই প্রচেষ্টার ফল । বিশ্বের অসংখ্য মিথ হতে ৫০টা আছে এই ই-বইয়েতে। পঞ্চাশ একটা সংখ্যা মাত্র। পড়তে পড়তে আপনারা বুঝতে পারবেন গল্পের সংখ্যা আরো অনেক বেশি। কীভাবে? উত্তরটা আপনারাই খুঁজে পাবেন। 

Buy From :

  • Google Playbook 
  • Kobo

Page 2 >>

Copyright © Boiraag Publication- বইরাগ পাবলিকেশন  - All Rights Reserved. 

  • e-Magazine
  • Contact Us
  • Publish With Us
  • About Us
  • Announcements