রয়েছে অবনীন্দ্রনাথের শ্রেষ্ঠ কাহিনীগুলি, যার কিছু পরিচিত কিছু অপরিচিত
রাজকাহিনী: অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রচনা। টডের রাজপুত কাহিনীর সহায়তা নিয়েছেন তিনি , কিন্তু মধ্যযুগের রাজপুত রাজাদের বীরত্ব, ত্যাগ ও সংগ্রামের এমন রূপনির্মাণ শুধু বাংলা সাহিত্য কেন বিশ্ব সাহিত্যেও বিরল।
খাতাঞ্চির খাতা : James Matthew Barrie (১৮৬০-১৯০৭)-র “Peter Pan' গল্পের ভাবানুবাদ। এটি সুকুমার রায় সম্পাদিত 'সন্দেশ’ পত্রিকার বৈশাখ ১৩২৭–মাঘ ১৩২৭ সংখ্যায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। প্রচ্ছদ কাগজের পুতুল ও মাটির পুতুল অনুকরণে অবনীন্দ্রনাথ অঙ্কিত। একাধিক কাহিনীর মত অবনীন্দ্রনাথের এই কাহিনীতেও বাংলা ছড়ার গদ্যস্বর লক্ষণীয়।
নালক: বুদ্ধদেবের জীবন কাহিনীর এক অসামান্য নির্মাণ, বুদ্ধত্বের পথে তাঁর যন্ত্রনা, সংগ্রাম এসবই ফুটে উঠেছে তার কলমে।
শকুন্তলা: অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮৭১-১৯৫১) প্রথম গ্রন্থ। ... এই গ্রন্থ রচনাকালে রবীন্দ্রনাথ অবনীন্দ্রনাথকে অভয় দিয়ে বলেছিলেন, “তুমি লেখই-না, ভাষার কিছু দোষ হয় আমিই তো আছি।” বাংলা ১৩০২ সালের শ্রাবণ মাসে বাল্য গ্রন্থাবলী-র প্রথম গ্রন্থরূপে প্রকাশিত হয় শকুন্তলা।
ক্ষীরের পুতুল : চিরন্তন সুয়োরানী দুয়োরানীর গল্প , কিন্তু একটু অন্য মোচড়ে।
বুড়ো আংলা: ঔপন্যাসিকের কলম, শিল্পীর তুলি আর কবির কল্পনা—এই তিনের দুর্লভ সংমিশ্রণ ঘটেছে অবনীন্দ্রনাথের এই আসামান্য সৃষ্টিকর্মে। রিদয় ছেলেটা আসলে ছিল হৃদয়হীন,সব্বাই অতিষ্ট তার জ্বালাতনে, একদিন সেই বিচ্ছু রিদয় লাগল গণেশঠাকুরের পিছনে। গণেশঠাকুরের শাপে বুড়ো আংলা রিদয় তারপর যা করল আর যা দেখল—তাই নিয়েই এই কৌতূহলকর উপন্যাস।
ভূতপতরীর দেশ :
' মাসি পিসি বনগাঁ-বাসী বনের ধারে ঘর
কখনো মাসি বলেন না যে খইমোয়াটা ধর ৷'
- এই ছড়া দিয়েই শুরু এই ছোট্ট ফ্যান্টাসি গল্পটির।
লম্বকর্ণ পালা: রাজশেখর বসুর লেখা ‘গড্ডলিকা’-এর কাহিনী অবলম্বনে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মজার নাটক।
Buy From :
সেই রাতে হৃদির কী জানি হলো; বারবার ওই ছেলের কথাটি মাথায় ঘুরঘুর করতে থাকল! সে যখন কথাটি বলছিল, তখন তার চোখে ছিল প্রিয় মানুষ হারানোর ভয়; হৃদি তা স্পষ্ট দেখেছে। ছেলেটি হয়তো ওকে অনেকদিন থেকেই অনুসরণ করছে। একজন মানুষকে কল্পনা করতে করতে একেবারে হৃদয়ের আসনে বসিয়ে না দিলে এত বড় কথা হুট করে বলা সম্ভব না! অনেকদিন ধরে তিল তিল করে স্বপ্নকে পরিচর্যা না করলে চোখের তারায় প্রিয় মানুষ হারানোর ভয় তৈরি করা যায় না! `অপ্সরা’ নামের এই উপন্যাসটিই আসিফ মেহ্দীর লেখা প্রথম জীবনঘনিষ্ঠ উপন্যাস। উপন্যাসের হৃদি তথা অপ্সরা চরিত্রটি লেখকের এক অনন্যসাধারণ সৃষ্টি। ‘অপ্সরা’ পড়ে অপ্সরার জন্য কাঁদেননি, এমন পাঠক খুঁজে পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। কাহিনির জীবনঘনিষ্ঠতা পাঠকের মন জয় করেছে বলেই বইটি ছিল বেস্ট সেলার বইয়ের তালিকায়।
‘অপ্সরা’ সেলফ-মোটিভেটেড এবং সেলফ-গাইডেড এক মেয়ের কাহিনি। মধ্যবিত্ত পরিবারের সহজ-সরল মেয়ে হৃদির নাম কেন অপ্সরা হলো এবং পরবর্তীতে সেই নামেই কেন সে পরিচিত হতে চাইল, তার পেছনেও রয়েছে দৃঢ় প্রত্যয় ও কঠিন সংকল্পের গল্প। আত্মপ্রত্যয়ী `অপ্সরা’ অসত্যকে গুঁড়িয়ে দেয়, পাপকে পুড়িয়ে দেয়, অন্যায়কে উড়িয়ে দেয়! সহজ-সরল-প্রণোচ্ছ্বল অপ্সরার জীবনে এক পর্যায়ে আঘাত হানে ভয়াবহ কষ্টের টাইফুন। তবে নিজগুণে সেই শোককেই শক্তিতে কনভার্ট করে অপ্সরা! বেগুনি রঙের তেজস্বিতা এই রূপান্তর প্রক্রিয়ার প্রধান নিয়ামক। বেগুনি রঙ দেখলে তার ভেতরের শোকের অণুগুলো যেন শক্তির অণুতে রূপান্তরিত হয়! রহস্যেঘেরা ম্যাজিকাল চরিত্রের অধিকারী অপ্সরা হাসলে তার চারপাশের প্রকৃতি ও জীবনও যেন হেসে ওঠে! আবার, অপ্সরা কাঁদলে চতুর্পাশও যেন কেঁদে ওঠে! শঠতা, কপটতা, অন্যায়, অবিচার প্রতিহত করার শপথে বাংলার পথে অপ্সরার পথচলা।
Buy From :
জীবনে চলার পথ যে সব ঘটনা ঘটে সেই সব ছোট ছোট ঘটনা নিয়ে লেখা পঞ্চাশের অধিক ছোট ছোট গল্প, জীবন যেরকম কখনো তিক্ত, কখনো কষায় কখনো অম্ল কখনো মধুর, এই গল্পগুলিও তেমন, তবে কিনা জীবন আসলে উপভোগ করারই , এই গল্পগুলিও তাই, উপভোগ করার, পাঠকের মুখে মৃদু হাসি ফুটিয়ে তুলবেই এইসব গল্প।
Buy From :
বইরাগ পাবলিকেশন তার এক বছর অতিক্রম করে ফেলল। যে শিশু করোনাকালে ভূমিষ্ঠ হয়েছিল, কালের নিয়মে সে আজ এক বছরের। এই সময়ে অসংখ্য লেখকের অকুণ্ঠ স্নেহপরশ পেয়েছে সে। আর পেয়েছে পাঠকদের অফুরন্ত ভালবাসা। তারাই আমাদের প্রাণভোমরা। সেই সূত্রেই আমাদের এই গল্পসংকলনটির আবির্ভাব। তবে সেটাই সব নয়।
সমাজ ক্ষতবিক্ষত। এইসময়ে মানুষ হয়ে মানুষের মনের কথা বলা দরকার। কোনো একজন নির্দিষ্ট মানুষ নন, সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের কথা। 'এবং গল্পেরা' নামক এই গল্প সংগ্রহে একজন মানুষ তার চারপাশের আর কয়েকজন মানুষের কথা বলতে চেয়েছেন, তাই এই এই সংগ্রহে তীব্র প্রেম আছে, পরকীয়া আছে, সম্প্রদায়গত ঘৃণার গল্প আছে, ভূত আছে, গোয়েন্দা আছে, খুন আছে, অনুবাদ আছে সাথে আবার নিছক মানুষের গল্পেরাও আছে।
আমাদের এই সংকলন নির্দিষ্ট কোনো জঁরের আওতায় আসে না। বরং এই সংকলনের নবীন লেখকেরা চেয়েছেন তাঁর নিজের গল্পটা বলতে। যে গল্পটা হয়তো ওই লেখক না বললে, তার চারপাশের যোজন যোজন মাইল ব্যাসার্ধের আর কেউই বলে উঠতে পারত না।
আশা করি এই সংকলনটি পাঠকের ভালোবাসা পাবে।
লিখেছেন:
অপর্ণা চৌধুরী অমিতাভ দাশশর্মা অমৃতা মুখার্জী অলোক রায় আঞ্জনেয় ভট্টাচার্য ইন্দ্রলেখা ভট্টাচার্য্য এস এস অরুন্ধতী জয়দীপ গুপ্ত জাহাঙ্গীর হোসেন তাসনিয়া আহমেদ তীর্থপতি গুপ্ত দিবাকর দাস দোলা সেন দীপ ঘোষ নাঈম হাসান পপি দে পৌষালী সেনগুপ্ত বামাচরণ ভট্টাচার্য মলয় সরকার মাহমুদুর রহমান মিতা ঘোষ মিত্রা হাজরা রুমা চৌধুরী রূপম চট্টোপাধ্যায় রূপসা নাথ শাশ্বতী রায় শুভব্রত বসু শ্যামাপ্রসাদ সরকার সন্ধ্যা বোস সুচরিতা ঘোষ সুচেতনা সেন কুমার সুজয় দত্ত সুবীর বিশ্বাস সুষমা ব্যানার্জী সৌম্যসুন্দর মুখোপাধ্যায় সৌভিক দাস হিমাদ্রী মৈত্র
Buy From :
গল্পগুচ্ছ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্পের সংকলন। কবি ১২৯৮ থেকে ১৩১০ বঙ্গাব্দের মধ্যে বেশিরভাগ গল্প লিখেছেন সেগুলি রয়েছে ৫০০ পাতারও বেশি এই বইয়ে।
Buy From :
চারটি উপন্যাস ভিন্ন ভিন্ন চারটি যুগকে চিহ্নিত করেছে নির্মোক দৃষ্টি আবাহনে।
আধেকলীন হৃদয়ে দূরগামী- এটিকে উপন্যাসিকা বলাই যথোপযুক্ত হবে , আধুনিক কালে এক সম্পর্কের গল্প এটি!
কুসুমহার - ওই যে দীর্ঘদেহী এক আয়তচোখের অমিতকান্তি যুবা এগিয়ে আসছে ক্রমশঃ। সেই স্বয়ং নবদ্বীপ- চন্দ্র গৌরহরি। তাঁর অপরূপ কান্তি দেখলে মনে হয় যেন স্বয়ং বংশীধর যেন লীলাচ্ছলে আবার ধূলোমাখা এই মর্ত্যেভূমির বুকে নেমে এসেছেন। আমরা তাঁর ফেলে আসা সেই পথটি ধরে একবার চলে যাই সেই পাঁচটি শতাব্দীর অতিক্রমণে। অন্য এক কাহিনীর মোড়কে দেখাই যাক না সেই গৌরসুন্দর'কে আর একটি বার।
বহুযুগের ওপার হতে - ভূগোলের একটা নিজস্ব সীমাবদ্ধতা আছে। স্থান কাল পাত্রের স্হিরতা নিয়ে তার হিসেবের নড়চড় হয়না। তবু মানুষ যেখানে কাহিনীর কেন্দ্রে থাকে পটভূমিকা সেখানে অবান্তর না হলেও গৌণ। এই গল্পের 'গড়শ্রীখন্ডপুর' ভারতের মানচিত্রে খুঁজলে ঠকতে হবে। কিন্তু মানুষগুলো সব আসল।
নষ্ট-ছন্দ - নীললোহিত, তোমাকেই উদ্দেশ্য করে লেখা, এই উপন্যাসিকাটির অবতারণায় 'সীতাংশু', " সাম্য", "তরী" " সুনীতা আফরিন" এই চরিত্রগুলির সবটাই যে নিছক গল্পকথন নয় সেটা পাঠ করলে পাঠকপাঠিকা নিজেই বুঝেই যাবে অক্লেশে।
Buy From :
বইরাগ পাবলিকেশন তার এক বছর অতিক্রম করে ফেলল। যে শিশু করোনাকালে ভূমিষ্ঠ হয়েছিল, কালের নিয়মে সে আজ এক বছরের। এই সময়ে অসংখ্য লেখকের অকুণ্ঠ স্নেহপরশ পেয়েছে সে। আর পেয়েছে পাঠকদের অফুরন্ত ভালবাসা। তারাই আমাদের প্রাণভোমরা।আমরা ভেবেছিলাম আমাদের সংগ্রহ থেকে কিছু মণিমুক্তো তুলে একটা সংকলন করে দেবো তাদের হাতে একেবারে বিনামূল্যে। আমরা কথা রাখতে পেরেছি। পাঠকদের ভালবাসাই আমাদের পাথেয়। আশা করি তাদের ভালো লাগবে।
আমাদের বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে তিনটি ফ্রি ই-বই রইলো এখানে, এগুলি পাওয়া যাবে শুধু গুগল প্লেবুকে:
বইরাগ প্রথম বর্ষ পূর্তি সংখ্যা (1)- গল্প সংগ্রহ
বইরাগ প্রথম বর্ষ পূর্তি সংখ্যা (2)- রহস্য রোমাঞ্চ
বইরাগ প্রথম বর্ষ পূর্তি সংখ্যা (3)- গোয়েন্দা
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে বাজি রেখে প্রবেশ করেছিলেন সাহিত্যজগতে, ‘পদ্মানদীর মাঝি’, ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’, এই দুটি উপন্যাসই তাকে কিংবদন্তীর লেখকে পরিণত করেছে, কিন্তু উপন্যাসের তুলনায় তাঁর ছোটগল্পের সম্ভার থেকে গেছে অনালোচিত, অজস্র গল্পে তাঁর যে-সিদ্ধি তা অজ্ঞাতই থেকে গেছে। বিচিত্রা-র মত তখনকার দিনের শ্রেষ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিলো তার প্রথম গল্প ‘অতসী মামী'!
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৃষ্টিমুখর তিন দশকে রচিত তিন শতাধিক গল্প থেকে কিছু গল্প সযত্নে সংকলিত হয়েছে এই বইটিতে , আশা করি পাঠকের ভালো লাগবে।
Buy From :
কোনো কোনো বই ভোরের নরম আলোর মতন স্নিগ্ধতা ও প্রত্যয়ে ভরে দেয় অন্তর।আকাশে বাতাসে যেন রমিত হতে থাকে--- আমরা ঠিক-ই পেরিয়ে যাব আঁধার রাতের ঝড়/ আঁধার রাতের ঝড় পেরোতে মানুষ-ই তো নির্ভর। এমন-ই এক কাব্যগ্রন্থ অমিতাভ দাশশর্মার “আমরা ঠিকই পেরিয়ে যাব…”। এ বইতে দুটি পর্যায়ে বিন্যস্ত হয়েছে কবিতা। গার্হস্থ্য পর্যায় এবং অন্তরীণ পর্যায়। গার্হস্থ্য পর্যায়ে কবি ছুঁয়ে ফেলেন আমাদের নৈমিত্তিকতার নানান দিকচিহ্ন--- ভেজা কাঠে আঁচ দিলে ধোঁয়া ওঠে খুব… ধোঁয়ায় ঘর-দোর মলিন হয়ে যায়…। অন্তরীণ পর্যায়ে কবি-কলমে ধরা পড়েছে মানুষের বর্তমান গৃহবন্দিত্বের যন্ত্রণা, একই সঙ্গে এই অতিমারী জয় করার প্রত্যয়।
Buy From :
ভয় কি শুধু ভূতেই? নাহঃ, আরো আছে অনেক ভয়ের জিনিস এই পৃথিবীতে! ভয়বৃত্ত কোনও ভৌতিক গল্প সংকলন নয়। এর বারোটি গল্পের প্রত্যেকটির কেন্দ্রে রয়েছে মানুষের বিভিন্নধরনের ভীতি বা ফোবিয়া। উচ্চতা, মাকড়সা, অন্ধকার, কুকুর বা টিকটিকিকে ভয়।
চরিত্রদের সাথে তাদের ফোবিয়ার যাত্রাপথ নিয়ে গড়ে উঠেছে একেকটি গল্প। কখনও সেই ভয় , আক্রান্তকে নিয়ে যাচ্ছে সাফল্যের দিকে, কখনও সাহসিকতার দিকে কখনও বা মৃত্যুর দিকে। ভীত ব্যক্তি কখনও যেমন ভয়কে উপেক্ষা করছেন তেমনি কোনও কোনও ক্ষেত্রে সেই ভয়ের কাছে হয়ে উঠছেন কৃতজ্ঞ। ভয় পালটে দিচ্ছে জীবন, সিদ্ধান্ত, ভাবধারা।
Buy From :
শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ নিজেকে বলেন শুদ্ধসত্ত্ব সহজিয়া ঘোষ. কিন্তু তার বিচরণ ক্ষেত্র হচ্ছে যেসব বন্ধুর পথ কে সাধারণ মানুষ এড়িয়ে যায় সেই সব পথে। সে পথে তিনি কখনো আমাদের চিরচেনা মহাকাব্যকে চেনান নতুন ভাবে, কখনো বা নেমে পড়েন মঞ্চেই, সাধারণ বঞ্চিত অপমানিত অবহেলিত মানুষের কথা বলতে। এই তাঁর আসল রূপ।
কিন্তু গভীরে তিনি লেখক, তাই তাঁর ও ইচ্ছে হয় লেখার নানা ফর্মে কাজ করতে , তাই এই লেখাটি , শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ বলতে আমাদের মনে সে সব লেখার কথা ভেসে ওঠে তার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা লেখা , আবার সেটাই হয়তো প্রমান করে যে তিনি এক পথে চলতে ভালোবাসেন না।
পাইরেট বললেই আমাদের মনে আঠেরোশো শতকের কথা ভেসে আসে , কিন্তু বাস্তবে এখনো জলযাত্রা আধুনিক পাইরেটদের থেকে নিরাপদ নয় আর তার সঙ্গে যদি জড়িয়ে যায় নানা ষড়যন্ত্র , যেখানে নামতে হয় আমেরিকান এবং বৃটিশ ইন্টেলিজেন্স এজেন্সিকে তাহলে ব্যাপারটা আরো ঘোরালো হয়ে ওঠে। আবার এখানে দুই পশ্চিমা দেশের হয়ে কাজে নামে জন্মসূত্রে ভারত আর বাংলাদেশের দুই নারী পুরুষ। তারপর কি হলো? এই গতিশীল থ্রিলার পড়ে ফেলুন উত্তর জানতে।
Buy From :
চাঁদ ওঝা কে? বা, প্রশ্ন করা যেতে পারেঃ চাঁদ ওঝা কেন? দুটো প্রশ্নের উত্তর একই। এক ভ্রাতৃপ্রতিম সাহিত্যিকের সঙ্গে আড্ডা দিতে দিতে হঠাৎ একদিন চাঁদ ওঝার আইডিয়ার জন্ম। সেই আলোচনাতেই ঠিক করা হয়, যেধরণের তন্ত্রসাধনাসংক্রান্ত হরর গল্প একশ্রেণির পাঠক প্রচুর পড়ছেন এবং কিছু লেখক প্রচুর লিখছেন, সেই লেখাকে ব্যঙ্গ করেই এক প্রতিনায়ককে খাড়া করা হবে, যার প্রবল প্রতাপে বাকি তান্ত্রিকরা থরহরিকম্প হয়ে যাবে। “শ্মশান-মশান কাঁপানো তান্ত্রিক” (ভাইটির কথা ধার করে বলি) এই চাঁদ ওঝা পারে না হেন কাজ নেই। তার গতিবিধি শুধু এই পৃথিবীতেই সীমাবদ্ধ নেই, বরং তা ছড়িয়ে আছে গোটা মহাবিশ্বে এবং অন্যান্য প্যারালাল ইউনিভার্সেও।
পাঠক, ‘চাঁদ ওঝার সপ্ত আশ্চর্য’-এ আপনাকে স্বাগত।
Buy From :
ভ্রমণপ্রিয় মানুষ যারা পাহাড় আর সাগরের প্রেমে মজেছেন তারা সকলেই বলে থাকেন যে পাহাড় বা সাগর তাদের নীরবে আহ্বান করে । বিশেষ করে এই দুই জায়গার স্থির একঘেয়ে রূপ সত্ত্বেও এক অজানা মায়ার টান অনুভব করেন নাবিকেরা, অনেক পর্বতারোহীরা। এই মায়ার খেলা যুগ-যুগান্তর ধরে চলে এসেছে। “পালামৌ” গল্পে লেখক সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এমনই মায়ার বাঁধনে বাঁধা পড়ার অভিজ্ঞতার গল্প শুনিয়েছেন। যদিও এই ভ্রমণ কাহিনী যতটা না ভ্রমণ কাহিনী, তার চেয়ে মানবিক উপাখ্যানের গল্প হিসেবেই ধরা দেবে পাঠকের হৃদয়ে।
Buy From :
প্রথমবার ই-বুক আকারে এলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সমস্ত প্রবন্ধ। এই বইটিতে পাবেন রবীন্দ্রনাথের সমস্ত প্রবন্ধ সংকলন। ২০০০ পাতার ও বেশি। এত বড় বই পড়তে যাতে আপনাদের অসুবিধা না হয় তাই সূচিপত্র করা হয়েছে দুই ভাগে , মূল বইয়ে প্রথমে সব কটি মূল বিভাগের সূচিপত্র লিংক দেওয়া আছে যেমন আত্মপরিচয়, আত্মশক্তি ইত্যাদি , সেগুলোতে ক্লিক করলে আপনি বিশদ সূচিতে পৌঁছবেন যেখানে এই বিভাগের প্রত্যেকটি প্রবন্ধের লিংক দেওয়া আছে। আপনাদের যাতে পড়তে সুবিধা হয় সে ভাবেই করা হয়েছে লিঙ্কিং।
বইটিতে কি কি আছে তা জানতে চাইলে এই ফ্রি ই -পুস্তিকাটি ডাউনলোড করুন, এখানে সমগ্র সূচিপত্র এবং প্রবন্ধের শিরোনাম দেওয়া আছে
Buy From :
ফ্যান ফিকশন ধারণাটা বাংলাসাহিত্যে কিছুটা নতুন, তবে এখন তা বেশ ভালই জনপ্রিয়তা পেয়েছে , এই ধারার সাহিত্যে কোন জনপ্রিয় চরিত্রকে নিয়ে মূল লেখক ব্যতীত উৎসাহী পাঠকরা গল্প লিখে ফেলেন। বাঙালী পাঠককূলে সবথেকে বেশী জনপ্রিয় গোয়েন্দাচরিত্রগুলোর অন্যতম ফেলুদা, সুতরাং তাকে নিয়ে যে ফ্যান ফিকশন লেখা হবে তাতে আর আশ্চর্য কি, বাজারে এরকম কিছু লেখা এসে গেছে, সেখানেই যোগ হলো আরো তিনটে গল্প।
এখন এধরণের লেখা ফ্যান ফিকশন না প্যাস্টিশ তা নিয়ে আলোচনা চলতে পারে, তবে আমরা তা স্থির করার ভার পাঠকের হাতেই তুলে দিলাম।
Buy From :
রয়েছে একচল্লিশটি গল্প : নব-বৃন্দাবন, মেঘমল্লার,তিরোলের বালা, ছেলেধরা, বোমাইবুরুর জঙ্গলে, সোনাকরা যাদুকর, খোলা দরজার ইতিহাস,পথিকের বন্ধু, অভিশাপ, অভিশপ্ত, হাসি, প্রত্নতত্ত্ব,রহস্য, আরক, ছায়াছবি, রঙ্কিনীদেবীর খড়গ, মেডেল, পেয়ালা, ভৌতিক পালঙ্ক, গঙ্গাধরের বিপদ, মশলা-ভূত, কাশী কবিরাজের গল্প, বিরজা হোম ও তার বাধা, মায়া, টান, বউ চণ্ডীর মাঠ, খুঁটি দেবতা, পৈতৃক ভিটা, অশরীরী, বরো বাগদিনী, বাঘের মন্তর, নুটি মন্তর, কবিরাজের বিপদ, মাতু পাগলি - তারানাথ তান্ত্রিকের গল্প, মধুসুন্দরীদেবী - তারানাথ তান্ত্রিকের দ্বিতীয় গল্প, নাস্তিক, দাতার-স্বর্গ, স্বপ্ন-বাসুদেব, শেষ লেখা, পিদিমের নিচে, উডুম্বর
এবং একটি উপন্যাস : দেবযান
Buy From :
দশটি বাছাই করা গল্পের সংকলন, এই বইতে মানবমনগহনের অলিগলির সন্ধান থেকে শুরু করে সম্পর্ক , সবরকম বিষয় নিয়ে লিখেছেন লেখক।
অনিরুদ্ধ চক্রবর্তীর জন্ম ১৯৭৬ সালে হুগলী জেলার ছোটচৌঘরা গ্রামে। পড়াশুনোয় বাংলায় এম.এ। জীবিকা চাকুরি। প্রথম গল্প প্রকাশিত হয় ১৯৯১ সালে পুরুলিয়ার ‘টুকলু’ পত্রিকায়।
তাঁর প্রথম ছোটগল্প সংকলন, ‘মশাট ইস্টিশনের মার্টিন রেল’ প্রকাশ পায় ২০১৩ সালে। এই বইটির জন্য ২০১৮ সালে পেয়েছেন ‘নমিতা চট্টোপাধ্যায় সাহিত্য পুরষ্কার’। যাঁদের কথা আমরা ভাবি না, যাঁদের আমরা দেখেও দেখি না, গল্পে-গল্পে তাঁদের কথাই বলেন অনিরুদ্ধ। এখনও পর্যন্ত তাঁর দুটি গল্পগ্রন্থ, একটি রূপকথার উপন্যাস ও একটি কবিতার বই প্রকাশ পেয়েছে। এই বইটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত ই-বুক।
Buy From :
Copyright © Boiraag Publication- বইরাগ পাবলিকেশন - All Rights Reserved.