পুলিশের সিনিয়র এএসপি মনিরুল আলম মারুফের সাথে তুচ্ছ কারণে ঝগড়া হবার কিছুক্ষণ পরেই খুন হয়ে যায় বড়লোকের বখাটে ছেলে এবং মিডিয়া ব্যক্তিত্ব জাকির আদনান। সমস্ত দোষ গিয়ে পড়ে মারুফের ওপরে। ডিপার্টমেন্ট, মিডিয়া থেকে শুরু করে খোদ হোম মিনিস্টারও উঠে পড়ে লাগে ওকে খুনি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্যে। এমন পরিস্থিতিতে বড়কর্তা তাকে সাসপেন্ড করে অ্যারেস্ট করার আগে আটচল্লিশ ঘন্টা সময় বেঁধে দেয় খুনি ‘কে’ সেটা খুজে বের করার জন্যে। ওকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে ডিপার্টমেন্টের জুনিয়র মাহবুব এবং আইটি এক্সপার্ট আলীম পাটোয়ারী। খুনিকে খুজে বের করার জন্যে ওদের হাতে সময় আছে মাত্র আটচল্লিশ ঘন্টা... জীবন এবং মৃত্যুর মাঝখানে বেঁধে দেওয়া আটচল্লিশ ঘন্টা...
Buy From :
সুভাষ কবে থেকে নেতাজি হয়ে উঠলেন তা আমরা খেয়াল করিনি, স্রোতের প্রতিকূলে সাঁতরে যাওয়ার ক্ষমতা ছিল তাঁর, অসম্ভব স্বপ্নপূরণের আশায় ছুটে বেড়ানোর মতো বুকের পাটা ছিল একমাত্র তাঁরই, এসব কারণেই সুভাষ যে নেতাজি হবেন তা নিয়ে ভাবার কি আছে ? কিন্তু তার পরে ? তার মহানিষ্ক্রমণের কথা , পরবর্তি কাহিনী আমাদের ঠোঁটস্থ , তারপর ? তারপর আমাদের সম্বল কিছু শব্দ মাত্র , শৌলমারীর সাধু ,গুমনামি বাবা, সারদানন্দজি , যুদ্ধাপরাধী ??, জাল চিঠি ? ,ডিএনএ, ডিক্লাসিফাইড নথি , এই সব শব্দজালে আমরা জড়িয়ে আছি কত দিন ধরে। অনির্বাণ বন্দ্যোপাধ্যায় নানা তথ্য ঘেঁটে চেষ্টা করেছেন নানা প্রশ্নের জবাব দেওয়ার , আশা করি তা পাঠকদের ভালো লাগবে।
Buy From :
নিজেকে ভালোবাসার ভালোথাকার মূলমন্ত্রে দীক্ষিত যে নারী সেই তো শক্তিরূপেণ রূপে সমাজকে পাপমুক্ত করে ঐন্দ্রি রূপে আর্বিভূতা হন। আসলে সমাজ নামক অভিভাবকটি নারীদের মাথার ওপর যুগে যুগে একটি পুরুষ ছাতা ধরে রেখেছে। রোদ বৃষ্টি ঝড়ে নিরাপত্তার অছিলার আড়ালে নাভিশ্বাস উঠে আসা বালিকাটি, মেয়েটি রমণী সকল ব্যক্তি হয়ে উঠতে পারেনা। মা বোন মেয়ের তকমার পেছনে সে শুধুই যৌনবস্তু। করুণার পাত্র। পৃথিবীর এক পিছিয়ে পরা জীব। সেখান থেকে মাথা উঁচু করে বেরিয়ে এসে পিঠটান করে হাঁটতে চাইলে সে হবে নিয়ম না মানা বেয়াদপ। সমাজের এই একঘেয়ে একপেশে মুখস্ত নিয়মের শেষ কোথায় ? সমাজ সংসারের সামনে এবার বলার সময় হয়েছে — “ মেয়ে তুই নিজেকে নিয়ে উল্লাস কর।”
Buy From :
'বিষাদ-সিন্ধু' উপাখ্যানটি নানাভাবে পাঠ করা যায়। এতে ইতিহাস আছে মনে করে বা, এতে ধর্মীয় পুরাণ মিশ্রিত, সেই আগ্রহে। বিষাদ-সিন্ধুর মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে- মুহাম্মাদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসেনের মৃত্যুর জন্য দায়ী ঘটনাসমূহ। বিষাদ-সিন্ধু উপন্যাসের প্রধান চরিত্রগুলির সন্ধান ইতিহাসে পাওয়া যায়, কিন্তু কোনো কোনো অপ্রধান চরিত্রের উল্লেখ বা সন্ধান ঐতিহাসিক কোনো গ্রন্থে পাওয়া যায় না। এটি কাব্যিক শৈলীতে রচিত এবং এতে অনেক নাটকীয় পর্ব রয়েছে। বইটি শুধু কারবালা-র যুদ্ধের ঘটনা কেন ঘটে তা বুঝে নিতেই সাহায্য করে না, ইমাম হোসেনের মৃত্যুর ফলে যে সকল ঘটনা ঘটেছিল তারও বর্ণনা রয়েছে এ গ্রন্থে। এই ঐতিহাসিক উপন্যাসে বিষাদ-সিন্ধুর বিষাদ কোন ধরনের বিষাদ তা যেমন বোঝা যায় তেমনই উপন্যাসের চরিত্রচিত্রণ, মানবজীবনের দুঃখ-যন্ত্রণা, হিংসা-বিদ্বেষ,ইতিহাসের পটভূমিকায় সিংহাসন নিয়ে দ্বন্দ্ব, সংগ্রাম, রক্তপাত, হত্যাকাণ্ড ইত্যাদিও চিত্রিত হয়েছে।
Buy From :
মরমিয়া আসলে একটি মুক্তগদ্যে লেখা নিভৃত দিনলিপি, যেখানে প্রকৃতির মোহময়তায় লেখক বিলীন হয়ে যান। এই গ্রন্থে লেখক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃতি চেতনা আর জীবনানন্দ দাশের সুররিয়ালিজমের সার্থক মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন অনুপম ব্যঞ্জনায়। এই বর্ণনার নিজস্ব একটা ভাষা আছে। এই ভাষা কখনো বা ইমন কল্যাণের সুরে বিষাদের বাঁশির মতো হৃদয়স্পর্শী; কখনো বা রাতজাগা কোনো পিউকাঁহা পাখির হাহাকারের মতো মর্মন্তুদ। প্রকৃতির এক অনন্ত সৌন্দর্য ভান্ডার থেকে এভাবেই বিরহ দিনের শব্দ কুড়িয়ে দিনযাপনের মালা গেঁথেছেন লেখক।
Buy From :
কৈশোরের দিনগুলো সবসময় কি সোনাঝরা হয়? কিশোরী থেকে নারীত্বে উত্তরণের গল্প আসলে কখনোই ঠিক সাধারণ হয় না। বিশেষতঃ যদি বাবা মা'র সম্পর্ক জটিল হয়ে থাকে। এই লেখা মেঘনার জীবনের মেঘ সরিয়ে মোহনাতে যাত্রার গল্প, যেখানে নদী মেশে সাগরে। এমনই একটি বেড়ে ওঠার মেয়েবেলার গল্প বিবৃত হয়েছে এখানে!
Buy From :
"কোন জাতির গৌরব ও মহত্ত্ব নিরূপণ করিতে হইলে, কি কি উপাদানে এই মহত্ত্ব গঠিত সর্বাগ্রে তাহারই পৰ্য্যালোচনা করিতে হইবে। আমার বোধ হয়, ভূদেব ও বঙ্কিমচন্দ্রের লিখিত অভিমতের উপর নির্ভর করিয়া যাহারা বাঙ্গালীর, এমন কি, হিন্দু জাতির গৌরবের শ্লাঘা করিয়া থাকেন, তাহারা অজ্ঞাতসারে ভ্রান্ত অভিমত পাের্ষণ করেন মাত্র। রঘুনন্দন ও কুল্লুকভট্টের টীকা টিপ্পনী শ্লাঘার বিষয় জ্ঞান করিয়া যদি উহারই আদেশ অভ্রান্ত সত্য মানিয়া, সেই অতীতপ্রায় কূট শিক্ষায় মনােনিবেশ আমাদের গৌরবের বিষয় বলিয়া অনুমিত হয়, আর বর্তমানের নূতন আশা, নুতন উদ্দীপনা ঠেলিয়া ফেলিয়া প্রাচীনের প্রচলন শান্তির ধীর কৰ্ম্ম বলিয়া আদৃত হয়, জানি না এ মৃতপ্রায় জাতি নূতনের প্রবল অসহনীয় সংঘর্ষে আর কত দিন বাঁচিতে সক্ষম হইবে ! "
Buy From :
ঠাকুরমার ঝুলিটির মত এত বড় স্বদেশী জিনিস আমাদের দেশে আর কি আছে? কিন্তু হায় এই মোহন ঝুলিটিও ইদানীং ম্যাঞ্চেস্টারের কল হইতে তৈরী হইয়া আসিতেছিল। এখনকার কালে বিলাতের “Fairy Tales” আমাদের ছেলেদের একমাত্র গতি হইয়া উঠিবার উপক্রম করিয়াছে। স্বদেশের দিদিমা কোম্পানী একেবারে দেউলে’। তাঁদের ঝুলি ঝাড়া দিলে কোন কোন স্থলে মার্টিনের এথিকস এবং বার্কের ফরাসী বিপ্লবের নোটবই বাহির হইয়া পড়িতে পারে, কিন্তু কোথায় গেল-রাজপুত্র পাত্তরের পুত্র, কোথায় বেঙ্গমা-বেঙ্গমী, কোথায়-সাত সমুদ্র তেরো নদী পারের সাত রাজার ধন মাণিক! “জ্যোচ্ছনা ফুল ফুটেছে”; মা’র মুখের এক একটি কথায় সেই আকাশনিখিল ভরা জ্যোৎস্নার রাজ্যে, জ্যোৎস্নার সেই নির্মল শুভ্র পটখানির উপর পলে পলে কত বিশাল “রাজ-রাজত্ব”, কত “অছিন্ অভিন্” রাজপুরী, কত চিরসুন্দর রাজপুত্র রাজকন্যার অবর্ণনীয় ছবি আমার শৈশব চুর সামনে সত্য কারটির মত হইয়া ফুটিয়া উঠিয়াছিল। আসুন আরেকবার ফিরে দেখি সেই স্বপ্নময় জগৎ।
Buy From :
৩ টি নানা স্বাদের উপন্যাস , জীবনের জলছবির আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে মানুষের বোধে যে উত্তরণ ঘটে, তাই বিবৃত হয়েছে এই লেখাগুলিতে।
Buy From :
যদিও এ উপন্যাস অন্য লেখাগুলোর মতই তবে মূলগত পার্থক্য আছে। জীবন্ত কোন চরিত্র নিয়ে সাধারণত: লেখা চোখে পড়ে না। সেদিক থেকে এটাকে ব্যতিক্রমী লেখা বলা যেতে পারে , আমার বন্ধু গদাই কে নিয়ে এই লেখা। বাস্তব কে সামনে রেখে লেখা সহজ নয়। এটাকে পরীক্ষামূলক লেখা বলা যেতে পারে। এ অনেকদিন আগের লেখা। আজ যখন মন ভালো নেই তখন শুধু কিছুক্ষণ তাজা হাওয়ার জন্য আবার সবার হাতে তুলে দিচ্ছি।
Buy From :
নীলদর্পণ নাটকের মূখ্য উপজীব্য বিষয় হল বাঙালার কৃষক ও ভদ্রলোক শ্রেণীর প্রতি নীলকর সাহেবদের অকথ্য অত্যাচারের কাহিনী। কিভাবে সম্পন্ন কৃষক গোলকমাধবের পরিবার নীলকরদের অত্যাচারে ধ্বংস হয়ে গেল এবং সাধুচরণের কন্যা ক্ষেত্রমণির মৃত্যু হল, তার এক মর্মস্পর্শী চিত্র অঙ্কন করা হয়েছে এই নাটকে। এই নাটকের অত্যন্ত শক্তিশালী এক চরিত্র হল তোরাপ; যার তুলনা বাংলা সাহিত্যে খুব কমই আছে। এই নাটকের আরেকটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল আঞ্চলিক ভাষার সাবলীল প্রয়োগ। কর্মসূত্রে পূর্ব ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক ভাষায় যে দক্ষতা দীনবন্ধু আয়ত্ত করেছিলেন, তারই এক প্রতিফলন দেখা যায় এই নাটকের চরিত্রচিত্রণে ও বাক্যবিন্যাসে।
(**This book has both Bengali and English version together)
Buy From :
রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ শিবনাথ শাস্ত্রী রচিত একটি গ্রন্থ। গ্রন্থটি ১৯ শতকের বাঙ্গালীর সমাজ-সংস্কৃতি-রাষ্ট্রনীতির এক উৎকৃষ্ট নির্ভরযোগ্য দলিল রূপে পরিচিত। রামতনু লাহিড়ীর সঙ্গে শিবনাথ শাস্ত্রীর পরিচয় ২২শে আগস্ট ১৮৬৯ সালে ও তার পর থেকে তা দীর্ঘ ২৯ বছরের গাঢ় পরিচয় ঘনীভূত হয়েছিল। প্রথমে শাস্ত্রী মশাই শুধু মাত্র রামতনু লাহিড়ীর জীবনী লিখবেন ভেবেছিলেন। কিন্তু পরে তিনি দেখেছিলেন ১৮১৩ সাল থেকে ১৮৯৮ সাল পর্যন্ত রামতনু লাহিড়ীর জীবন ১৯ শতকের বাঙ্গালীর সমাজ-সংস্কৃতি-রাষ্ট্রনীতির ইতিহাসের সঙ্গে নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত। তাই পরে ‘তৎকালীন বঙ্গসমাজ’ যুক্ত করেন। স্বভাবতই রামতনু লাহিড়ীর জীবনীসূত্রে ১৯ শতকের যেসব মনীষী নবজাগরণের সাথে প্রত্যক্ষ বা অপ্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন তারাও এই গ্রন্থে স্থান পেয়েছেন। জীবনীগ্রন্থ হিসাবে রচিত হলেও বইটির মূল্য যে এর ঐতিহাসিকতায় এ সম্পর্কে তিনি সচেতন ছিলেন।
Buy From :
“কলিকাতা কল্পলতা” গ্রন্থটি সম্ভবত বাংলা ভাষায় কোলকাতার প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস। তত্কালীন কলকাতা কেমন ছিল, তার এক সুন্দর বর্ণনা এখানে পাওয়া যায়। কলকাতার নামকরণ কি ভাবে হল তার একটা ব্যাখ্যা এখানে পাওয়া যায়। এপ্রসঙ্গে “কলিকাতা কল্পলতা’ থেকে ছোট একটি উদ্ধৃতি দেয়া যেতে পারে: এক রহস্যজনক জনশ্রুতি এই যে, ইংরাজেরা যখন প্রথমতঃ এইস্থানে বাণিজ্যালয় স্থাপনার্থ আগমন করিলেন তখন গঙ্গাতীরে দণ্ডায়মান কোন লোককে অঙ্গুলী প্রসারণ পূর্বক স্থানের নাম জিজ্ঞাসা করাতে সে ব্যক্তি সেইদিকে শায়িত এক ছিন্নবৃক্ষ দেখিয়া মনে করিল সাহেবরা কবে ঐ বৃক্ষছেদন হইয়াছে, তাহাই জিজ্ঞাসা করিতেছেন। অতএব সে উত্তরচ্ছলে কহিল— “কালকাটা”। সেই হইতে ইংরাজেরা ইহার নাম “ক্যালকাটা” রাখিলেন। জনশ্রুতি থেকে সাহিত্যিক উপাদান আর নথিপত্র, বহুবিধ উৎসের তথ্য বাছ-বিচার করে রঙ্গলাল কোলকাতার ইতিহাস রচনা করেন।
Buy From :
গোরা (১৯১০), ঘরে বাইরে (১৯১৬),চতুরঙ্গ (১৯১৬), চার অধ্যায়(১৯৩৪), চোখের বালি (১৯০৩), দুই বোন (১৯৩৩), নৌকাডুবি (১৯০৬), প্রজাপতির নির্বন্ধ (১৯০৮), বউ-ঠাকুরানীর হাট (১৮৮৩), মালঞ্চ (১৯৩৪), যোগাযোগ (১৯২৯), রাজর্ষি (১৮৮৭), শেষের কবিতা (১৯২৯)
Buy From :
“এক বিমুঢ় যুগের বিভ্রান্ত কবি জীবনানন্দ। পৌষের চন্দ্রালোকিত মধ্যরাত্রির প্রকৃতির মতো তাঁর কাব্য কুহেলী কুহকে আচ্ছন্ন। স্বভাবোক্তি অলঙ্কার ও বাক্ প্রয়োগের দেশজ রীতির মিলনে সৃষ্ট তাঁর আপাত সুবোধ্যতার অন্তরালে এক দুর্ত্তেয় রহস্য বিরাজিত। বলতে কি, আধুনিক কবিদের মধ্যে একমাত্র তাঁর কাব্যেই এ যুগের সংশয়ী মানবাত্মার ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত পরিচয় ফুটে উঠেছে।” –জীবনানন্দ সম্বন্ধে ড. দীপ্তি ত্রিপাঠী-র এ বক্তব্য একদম খাঁটি। কারণ কবিতার ক্ষেত্রে রবীন্দ্র আনুগত্য নিয়েও তিনি এক নিজস্বতায়, স্বাতন্ত্র্যে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছিলেন। তবে সচেতন ভাবে রবীন্দ্র বিরোধিতা না থাকলেও নিজস্ব এক কাব্য জগতের বাসিন্দা হয়ে আত্মনিমগ্ন হয়েছিলেন। তাঁর কবিতা কখনোই দিক হারা নয়, হারিয়ে যাবার জন্যে তা সৃষ্টি হয়নি।কাব্য সম্বন্ধে রূঢ় কুশ্রী নিন্দা বাক্যে বার বার তাঁকে ক্ষত বিক্ষত হতে হলেও কাব্যের প্রতি তিনি ছিলেন নিষ্ঠাবান।
Buy From :
Copyright © Boiraag Publication- বইরাগ পাবলিকেশন - All Rights Reserved.