You have not rated yet!
চতুর্বর্গ
চারটি উপন্যাস ভিন্ন ভিন্ন চারটি যুগকে চিহ্নিত করেছে নির্মোক দৃষ্টি আবাহনে।
আধেকলীন হৃদয়ে দূরগামী- এটিকে উপন্যাসিকা বলাই যথোপযুক্ত হবে , আধুনিক কালে এক সম্পর্কের গল্প এটি!
কুসুমহার - ওই যে দীর্ঘদেহী এক আয়তচোখের অমিতকান্তি যুবা এগিয়ে আসছে ক্রমশঃ। সেই স্বয়ং নবদ্বীপ- চন্দ্র গৌরহরি। তাঁর অপরূপ কান্তি দেখলে মনে হয় যেন স্বয়ং বংশীধর যেন লীলাচ্ছলে আবার ধূলোমাখা এই মর্ত্যেভূমির বুকে নেমে এসেছেন। আমরা তাঁর ফেলে আসা সেই পথটি ধরে একবার চলে যাই সেই পাঁচটি শতাব্দীর অতিক্রমণে। অন্য এক কাহিনীর মোড়কে দেখাই যাক না সেই গৌরসুন্দর'কে আর একটি বার।
বহুযুগের ওপার হতে - ভূগোলের একটা নিজস্ব সীমাবদ্ধতা আছে। স্থান কাল পাত্রের স্হিরতা নিয়ে তার হিসেবের নড়চড় হয়না। তবু মানুষ যেখানে কাহিনীর কেন্দ্রে থাকে পটভূমিকা সেখানে অবান্তর না হলেও গৌণ। এই গল্পের 'গড়শ্রীখন্ডপুর' ভারতের মানচিত্রে খুঁজলে ঠকতে হবে। কিন্তু মানুষগুলো সব আসল।
নষ্ট-ছন্দ - নীললোহিত, তোমাকেই উদ্দেশ্য করে লেখা, এই উপন্যাসিকাটির অবতারণায় 'সীতাংশু', " সাম্য", "তরী" " সুনীতা আফরিন" এই চরিত্রগুলির সবটাই যে নিছক গল্পকথন নয় সেটা পাঠ করলে পাঠকপাঠিকা নিজেই বুঝেই যাবে অক্লেশে।
Similar e-Books
AVG
total
No of rating